প্রশ্নোত্তরসহ ডিএনসি কিভাবে করা হয় তা নিয়ে আলোচনা।
গোপনীয় প্রশ্নোত্তরসহ ডিএনসি কিভাবে করা হয় তা নিয়ে আলোচনা।
ডিএনসি সম্পর্কৃত লেখা এই আর্টিকেল পড়ে একজন পাঠক যে যে বিষয়ের উপর জ্ঞান অর্জন করতে সক্ষম হবেন তা হলোঃ
ডিএনসি সম্পর্কৃত লেখা এই আর্টিকেল পড়ে একজন পাঠক যে যে বিষয়ের উপর জ্ঞান অর্জন করতে সক্ষম হবেন তা হলোঃ
ডিএনসি মানে কি?
ডিএনসি কেন করা হয়?
ডিএনসি কিভাবে করা হয়?
ডিএনসি করলে কি কি সমস্যা হয়?
ডিএনসি করার কতদিন পর মাসিক হয়?
ডিএনসি করার কতদিন পর সহ*বাস করা যায়?
ডিএনসি কেন করা হয়?
ডিএনসি কিভাবে করা হয়?
ডিএনসি করলে কি কি সমস্যা হয়?
ডিএনসি করার কতদিন পর মাসিক হয়?
ডিএনসি করার কতদিন পর সহ*বাস করা যায়?
প্রথমেই জানা উচিত যে, D&C কে বাংলায় “ডিএন্ডসি” লেখা উচিত হলেও লোকমুখে এই শব্দটি “ডিএনসি” নামেই বেশি পরিচিত। সুতরাং, সাধারণ মানুষের বুঝতে যাতে সমস্যা না হয়, সেজন্য আমরা এখানে “ডিএন্ডসি” লেখার পরিবর্তে “ডিএনসি” ব্যবহার করবো।
ডিএনসি মানে কি?
যেহেতু এই আর্টিকেলে ডিএনসি সম্পর্কৃত বিভিন্ন বিষয়ের উপর আলাদাভাবে আলোচনা করা হবে, সেহেতু এই অংশে আমরা শুধুমাত্র ডিএনসি কি তা সংক্ষেপে নিম্নে উল্লেখ করছি।ডিএনসি এর পূর্ণনাম হচ্ছে “Dilation and Curettage”, বাংলায় যাকে “প্রসারণ ও কিউরেটেজ” বলা হয়ে থাকে। ডিএনসি হলো একটি অস্ত্রোপচার পদ্ধতি, যা সাধারণত রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসার উদ্দেশ্যে মহিলাদের জরা*য়ুর নীচের অংশ প্রসারিত করা এবং জরা*য়ুর আস্তরণ স্ক্র্যাপিং করার সাথে জড়িত।
ডিএনসি কেন করা হয়?
ডিএনসি কেন করা হয়?
ডিএনসি সাধারণত মহিলাদের মধ্যে বিভিন্ন স্ত্রীরোগ সংক্রান্ত অবস্থার নির্ণয় বা চিকিৎসার জন্য করা হয়ে থাকে। নিম্নে আমরা কিছু কারণ জানার চেষ্টা করবো, যার জন্য একজন মহিলাকে ডিএনসি করার প্রয়োজন হতে পারে।
অস্বাভাবিক জরা*য়ু রক্ত*পাত হয়ে থাকলে তার অবস্থা নির্ণয় এবং চিকিৎসার জন্য ডিএনসি করা যেতে পারে। সাধারণত, বিভিন্ন অবস্থা যেমন হরমোন ভারসাম্যহীনতা, ফাইব্রয়েড, পলিপ বা ক্যান্সারের কারণে জরা*য়ুর অস্বাভাবিক রক্তপাত হতে পারে।
You Can Read More Articles on Our Website.
গর্ভপাতের পরে মহিলাদের জরা*য়ুতে থাকা অবশিষ্ট টিস্যু অপসারণের জন্য D&C করা যেতে পারে। এটি সংক্রমণ এবং ভারী রক্ত*পাতের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে।
যদি ক্যান্সারের সন্দেহ করা হয়ে থাকে, তাহলে পরীক্ষার জন্য জরা*য়ুর আস্তরণের একটি নমুনা সংগ্রহের জন্য ডিএনসি করা যেতে পারে। এটি প্রাথমিক পর্যায়ের এন্ডোমেট্রিয়াল ক্যান্সার নির্ণয় করতে সাহায্য করতে পারে।
তাছাড়া, তলপেটে ব্যথা, বন্ধ্যাত্ব, যৌ*ন*বাহিত রোগ ইত্যাদি বিভিন্ন জরা*য়ু সংক্রান্ত রোগ নির্ণয় করার জন্য
ডিএনসি করা হয়ে থাকে।